আল্লহামদুলিল্লাহ আমরা সব সময় হ্যান্ড গ্লাস ব্যবহার করে ১০০% ঘরোয়া পরিবেশে সব কিছু করে থাকি, প্রতিদিনের কাজ প্রতি দিন করে থাকি
হাড় ও পেশি শক্তিশালী করে ভুঁড়ি চর্বিহীন প্রোটিনের একটি চমৎকার উৎস। এটি আপনার পেট দীর্ঘক্ষণ ভরা রাখে। এমনকি শরীরের ক্ষতিগ্রস্ত টিস্যু মেরামত করতে ও পেশি তৈরিতে সাহায্য করে। তিন-আউন্স সমপরিমাণ রান্না করা গরুর ভুঁড়িতে থাকে ১০ গ্রাম প্রোটিন, যা দৈনিক গড় চাহিদার প্রায় ২০ শতাংশ। অ্যানিমিয়া প্রতিরোধ করে
গরুর ভুঁড়িতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি-১২ থাকে, যা রক্তাল্পতা প্রতিরোধে সাহায্য করে। শরীরে রক্তাল্পতা হলে অঙ্গগুলোতে অক্সিজেন পরিবহনের জন্য পর্যাপ্ত লোহিত রক্তকণিকা থাকে না। এর ফলে দুর্বলতা ও ক্লান্তির মতো উপসর্গ দেখা দিতে পারে। কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, ভিটামিন বি-১২ আছে এমন খাবার গ্রহণের মাধ্যমে এ সমস্যা রোধ করা যায়।
বিজ্ঞানীদের মতে, গরু-ভুঁড়ি পরিমিত খেলে শারীরে মেলে অনেক পুষ্টিগুণ। এতে থাকে আয়রন, পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, নিয়াসিন, কোলিন, জিংকসহ সেলেনিয়াম। গবেষণায় দেখা গেছে, সেলেনিয়াম শরীরের সংকেত ও প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। খাদ্যতালিকায় পর্যাপ্ত সেলেনিয়াম রাখলে হৃদরোগ, বন্ধ্যাত্ব ও আর্থ্রাইটিসের ঝুঁকি কমানো যায়।
ওজন কমায় উচ্চ প্রোটিনযুক্ত খাবার ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। ফলে ওজন কমানো ও নিয়ন্ত্রণে রাখা সহজ হয়। প্রণীজ প্রোটিনের তুলনায় গরু-ভুঁটিতে ক্যালোরি ও চর্বি কম থাকে। ফলে ওজন কমে দ্রুত। শুধু বাংলাদেশেই নয় বরং বিশ্বের বিভিন্ন স্থানেও বিভিন্ন প্রাণীর বট বেশ জনপ্রিয়। এশিয়া, আফ্রিকা, ইউরোপ ও আমেরিকার কিছু অংশের ঐতিহ্যবাহী খাবারের মধ্যে গরু’সহ বিভিন্ন প্রাণীর ভুঁড়ি আছে।
প্রথমে আমরা কসাই এর কাছে গিয়ে নিজে দাঁড়িয়ে থেকে ভালো কোয়ালিটির এবং টাটকা মোটা ভুড়ি সংগ্রহ করি , তার পর বাসায় এনে ভালোভাবে গরম পানি দিয়ে পরিষ্কার করা হয়, জিবাণু এবং গন্ধ দুর করার জন্য ২ থেকে ৩ বার ফুটন্ত গরম পানিতে জাল দিয়ে সিদ্ধ করা হয় এবং মর্য়লা পরিষ্কার করা হয়, রান্নার করার সময় হলে সাইজ করে কাটিং করা হয়, প্রথমে তেলে হালকা ভাজি করে রেডি করা হয়. তার পরে অন্যান্য সব কিছু দেওয়া হয় এবং রান্না করা হয়। আমাদের প্যাকেজিং করার সময় আমাদের বাটি গুলা গরম পানি দিয়ে ভালো ভাবে ধুয়ে পরিষ্কার করা হয়, তার পরে স্পেশাল ভুড়ি ভুনা হালকা গরম অবস্থা থাকা কালিন বাটিতে তোলা হয়, ভালো ভাবে প্যাকেজিং করে আপনাদের কে দেওয়া হয়।
প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে, কোয়ালিটি চেক করে পেমেন্টে করার সুবিধা। প্রোডাক্ট পছন্দ না হলে সাথে সাথে রিটার্ন দিতে পারবেন। যে কোন সময় আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারবেন । তাই ৫০/১০০ টাকা কমে নিতে গিয়ে ঠকে যাচ্ছেন না তো।
আপনারা কেনো কেজির হিসাব করেন ?
এইটা প্যাকেজ আকাঁরে বিক্রি করা হয়। কারণ ৪ কেজি মোটা ভুঁড়ি ভালোভাবে পরিষ্কার করে এবং গন্ধ দূর করার জন্য ৫ থেকে ৬ বার গরম পানি দিয়ে ভালোভাবে সিদ্ধ করা হয়, তার পরে ভালোভাবে ভাজা ভাজা + রান্না শেষ করার পরে ওজন হয় ১১০০ গ্রাম.
ব্যাচেলর প্যাকেজে ৩-৪ জন খেতে পারবে!
ফ্যামেলি প্যাকেজে ৫-৬ জন খেতে পারবে!
আমাদের কোয়ালিটি মেইনটেইন করতে হয় আমরা চাই ভালো মানের প্রাডাক দিতে তাই দাম কমিয়ে রাখা সম্ভব না ।
আমরা একটু সময় বেশি নিয়ে থাকি যেমন ২৪ ঘন্টা, আমরা প্রাডাক্ট ডেলিভারি দেওয়ার চেষ্টা করি ৮ থেকে ১০ ঘন্টার মধ্যেই, আপনাকে একটা নিদিষ্ট টাইম দেওয়া হবে, সেই টাইমের ভিতরেই আপনি পেয়ে যাবেন ইনশাআল্লাহ. আপনাদের মূল লহ্ম হলো: ভালো মানের প্রাডাক্ট দেওয়া, সঠিক সময়ের ভিতরেই সঠিক সার্ভিস দেওয়া.
আপনার কখন প্রয়োজন ?
কইটার দিকে আপনি নিতে চান ?
বিস্তারিত আমাদের সাপোর্ট টিম মেম্বারদের সাথে যোগাযোগ করুন সমাধান পেয়ে যাবেন, আমরা সব সময় আপনাদের সমাধান করে যাচ্ছি এবং করে যাবো ইনশাআল্লাহ.
না শুধু মাত্র ঢাকাতে হোম ডেলিভারি দেওয়া হয় ।
আপনাদের অর্ডার কনর্ফাম হওয়ার পরে, আপনাদের সাথে আমাদের টিম কথা বলবে, রান্না করা শেষ হলে সাথে সাথেই আপনার উদ্দেশে পাঠিয়ে দেওয়া হবে, আপনি যেনো আমাদের প্রডাক্টটা গরম অবস্থায় চেক করে নিতে পারেন.
ঢাকার ভিতরে ডেলিভারি চার্জ ১০০ টাকা।